২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফলাফল জেনে নিন নিচের বাটনে ক্লিক করে
নোটিশ: ০৫/০৬/২০১৯ ইং তারিখ পর্যন্ত শুধুমাত্র পছন্দক্রম পরিবর্তন করা যাবে।
২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি নির্দেশিকা
বাংলাদেশ আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটি
ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর,
ময়মনসিংহ এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড
সাধারণ নির্দেশনা
► গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত সকল কলেজ/মাদ্রাসা/কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ইন্টারনেট অথবা মোবাইল SMS এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
► ১২ মে হতে ২৩ মে, ২০১৯ তারিখের মধ্যে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ইন্টারনেট অথবা মোবাইল ঝগঝ অথবা উভয় পদ্ধতিতে আবেদন করা যাবে।
► ভর্তি সংক্রাস্ত সকল কার্যক্রমের সময়সূচি, ভর্তি নির্দেশিকা, আবেদনের নিয়মাবলী এবং ফলাফল নির্ধারিত ওয়েবসাইট www.xiclassadmission.gov.bd এবং স্ব স্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকেও জানা যাবে।
► এই ভর্তি নির্দেশিকার যে কোনো ধারা/নিয়মাবলীর সংশোধন, সংযোজন বা বাতিল করার অধিকার শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
► ইন্টারনেটে সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ/মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদনের জন্য ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ টাকা) আবেদন ফি প্রযোজ্য হবে। ঝগঝএর মাধ্যমে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রতি আবেদনের জন্য ১২০/- (একশত বিশ টাকা) আবেদন ফি প্রযোজ্য হবে। ইন্টানেটের মাধ্যমে আবেদনের জন্য টেলিটক/বিকাশ/শিওরক্যাশ/গ্রামীণফোন-এর মাধ্যমে ১৫০/- টাকা প্রদান করতে হবে। SMS এ আবেদনের জন্য শুধুমাত্র টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে ১২০/- টাকা প্রদান করতে হবে।
► ইন্টারনেট এবং SMS উভয় পদ্ধতি মিলে সর্বোচ্চ ১০টি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা যাবে তবে- একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক শিফট/ভার্সন/গ্রুপে আবেদন করা যাবে। তবে SMS-এ সর্বোচ্চ ৫টি আবেদন করা যাবে। উদাহরণস্বরূপঃ কোন আবেদনকারী SMS-এ মাধ্যমে ১ম বার ৫ (পাঁচ) টি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে আবেদন করেছে; পরবর্তীতে সে প্রয়োজনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আরও ৫(পাঁচ) টি কলেজ/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে পারবে।
► ইন্টারনেটে/ঝগঝ আবেদনে শিক্ষার্থীর কোনো তথ্য অসত্য, ভুল বা অসস্পূর্ণ বলে প্রমাণিত হলে তার আবেদন/চূড়ান্ত ভর্তি বাতিল করার অধিকার শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
► প্রথমবার আবেদনের সময় (ইন্টারনেট/ঝগঝ উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য) শিক্ষার্থীকে একটি মোবাইল নম্বর দিতে হবে, যেটি শিক্ষার্থীর Contact Number হিসেবে বিবেচিত হবে। Contact Number টি শিক্ষার্থীর জন্য অতীব গুরত্বপূর্ণ কেননা পরবর্তীতে শিক্ষার্থীর সকল যোগাযোগ ও আবেদনের জন্য কিংবা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আবেদন সংশোধনের জন্য এই Contact Number টির প্রয়োজন হবে।
► প্রয়োজনীয় অর্থ পরিশোধ করার সময় শিক্ষার্থী যে Contact Number প্রদান করেছেন সেটি সাবধানে পূরণ করতে হবে। এটি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। ভর্তি সম্পর্কিত সকল তথ্য এই নম্বরে পাঠানো হবে। এই নম্বরের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়া অত্যাবশ্যক। অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরর প্রদান করতে হবে এবং তাঁর (যাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর প্রদান করছেন) সাথে শিক্ষার্থীর সম্পর্ক উল্লেখ করতে হবে । ভর্তির সময় পূরণকৃত জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর যাচাই করা হতে পারে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (অভিভাবকের) পূরণ করা থাকলে ভর্তি প্রক্রিয়া সহজতর হবে।